তনু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন
অনলাইন প্রতিবেদকঃ
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়েছে। সিআইডি কুমিল্লার পরিদর্শক গাজী মো. ইব্রাহিমের স্থলে সিআইডি কুমিল্লার এএসপি জালাল উদ্দীন আহমেদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এএসপি জালাল উদ্দীন আহমেদ বলেন, তনু হত্যা মামলা এ্কটি স্পর্শকাতর মামলা। মামলাটির অগ্রগতির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবো।
তনুর মা আনোয়ারা বেগম বলেন, যাকেই তদন্তকারী কর্মকর্তা দেওয়া হোক তাতে আমাদের আপত্তি নেই। আমরা চাই মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের যেন শনাক্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে কুমিল্লা সেনানিবাসের বাসার পাশের একটি জঙ্গল থেকে তনুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ২১মার্চ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে তার প্রথম ময়নাতদন্ত করেন ডা. শারমিন সুলতানা। ওই দিন অজ্ঞাতদের আসামি করে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন তনুর বাবা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিস সহায়ক ইয়ার হোসেন। গত ৩০ মার্চ দ্বিতীয় দফায় ময়নাতদন্তের জন্য তনুর লাশ জেলার মুরাদনগরের মির্জাপুর গ্রামের কবর থেকে উত্তোলন ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত ৪ এপ্রিল দেওয়া হয় প্রথম ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন। ওই প্রতিবেদনে তনুকে হত্যা ও ধর্ষণের আলামত না থাকায় সমালোচনার মুখে পড়ে ফরেনসিক বিভাগ। গত ১৬ মে তনুর কাপড়ে ৩ পুরুষের শুক্রানু পাওয়া যাওয়ার খবর সিআইডির কুমিল্লা অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম খান থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর আবারো আলোচনায় উঠে আসে প্রথম ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন। ১২ জুন ২য় ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনেও তনুকে হত্যা ও ধর্ষণের আলামত না থাকার কথা বলা হয়। এদিকে জুলাই মাসের শেষ দিকে সিআইডির কুমিল্লা অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম খানকে বদলি করা হয়।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এএসপি জালাল উদ্দীন আহমেদ বলেন, তনু হত্যা মামলা এ্কটি স্পর্শকাতর মামলা। মামলাটির অগ্রগতির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবো।
তনুর মা আনোয়ারা বেগম বলেন, যাকেই তদন্তকারী কর্মকর্তা দেওয়া হোক তাতে আমাদের আপত্তি নেই। আমরা চাই মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের যেন শনাক্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে কুমিল্লা সেনানিবাসের বাসার পাশের একটি জঙ্গল থেকে তনুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ২১মার্চ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে তার প্রথম ময়নাতদন্ত করেন ডা. শারমিন সুলতানা। ওই দিন অজ্ঞাতদের আসামি করে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন তনুর বাবা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিস সহায়ক ইয়ার হোসেন। গত ৩০ মার্চ দ্বিতীয় দফায় ময়নাতদন্তের জন্য তনুর লাশ জেলার মুরাদনগরের মির্জাপুর গ্রামের কবর থেকে উত্তোলন ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত ৪ এপ্রিল দেওয়া হয় প্রথম ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন। ওই প্রতিবেদনে তনুকে হত্যা ও ধর্ষণের আলামত না থাকায় সমালোচনার মুখে পড়ে ফরেনসিক বিভাগ। গত ১৬ মে তনুর কাপড়ে ৩ পুরুষের শুক্রানু পাওয়া যাওয়ার খবর সিআইডির কুমিল্লা অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম খান থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর আবারো আলোচনায় উঠে আসে প্রথম ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন। ১২ জুন ২য় ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনেও তনুকে হত্যা ও ধর্ষণের আলামত না থাকার কথা বলা হয়। এদিকে জুলাই মাসের শেষ দিকে সিআইডির কুমিল্লা অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম খানকে বদলি করা হয়।
আজকের কালের চিত্র/ ২৫ আগষ্ট ২০১৬/ আরিফ
« ত্রীর লাশ কাঁধে নিয়ে ১২ কিলোমিটার হাঁটলেন স্বামী (Previous News)
(Next News) লালমনিরহাটে শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় দু’জনকে প্রত্যাহার »
Related News

সিটি কর্পোরেশনের উদাসীনতার কারণে ময়লায় সয়লাব শাহীমসজিদ এলাকা
বন্দর :নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের উদাসীনতার কারণে বন্দর শাহীসজিদ এলাকা এখন ময়লা-আবর্জণায় সয়লাব হয়ে আছে। মোঘলRead More

ডিমলায় বিয়ের দাবিতে এসে লাশ হলো সুরভী প্রেমিকের বাড়িতে
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি ॥ প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে গিয়ে লাশ হয়েছে অর্নাস পড়–য়া ছাত্রী সুরভীRead More
Comments are Closed